Reviews of the Book Edited by Kazi Ensan
COVID-19 Corona Virus Japan
করোনাকাল জাপান ২০২০, কাজী ইনসানুল হক সম্পাদিত
Kazi Ensan Book
Shaheen Akter Swati (2021/3/23): সকালবেলা মনটা ভালো লাগায় ভরিয়ে দিলো এই বইটি। লেটারবক্স খুলতেই পেয়ে গেলাম অপেক্ষার শেষ চিঠিখানি। প্রতীক্ষা আর কল্পনা যখন স্পর্শ করা যায় তখন নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে হয়। জাপানে বসবাসরত প্রবাসী বাঙ্গালীদের করোনাকালের অভিজ্ঞতার আলোকে বইটি লেখা হয়েছে। বইটির সম্পাদক Kazi Ensanul Hoque ভাইয়া খুব যত্ন সহকারে বইটি সম্পাদনার কাজ করেছেন। প্রায় সাতশ প্রবাসীদের বুকসেল্ফে শোভা পেতে যাচ্ছে “করোনাকাল জাপান ২০২০” স্মারক সংখ্যা। করোনার এই মহামারির সাথে যুদ্ধ করে কদিন টিকে থাকবো জানিনা। তবে এই বইটি ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে। আমার সৌভাগ্য আমি নিজেও এই ইতিহাসের সাক্ষী হতে পেরেছি। আমার দুটি লেখা স্থান পেয়েছে বইটিতে। কাজী ইনসানুল ভাইয়াকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকেও সবার সাথে সংযুক্ত করবার জন্য। আশা করি, বইটি পাঠকের মনে জায়গা করে নেবে। অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বইটি পাওয়া যাবে।
Monika Chanda (2021/7/6): করোনাকাল জাপান ২০২০
বইটা হাতে পেয়েছি অনেক দিন হল। একটু একটু করে পড়া শেষ করলাম। আগে কোন বই হাতে নিলে যতক্ষন পর্যন্ত না শেষ করতে পারতাম কেমন অস্থির লাগতো। আর এই বইটা অনেকদিন লাগলো। এর কারন হয়তো ব্যস্ততা, সুযোগের অভাব। তবে আমার কাছে যেটা মনে হচ্ছে তা হলে অন-অভ্যস্ততা। জাপানে আসার পর কোন বই পড়েছি কিনা আমার মনে পড়ছে না। দীর্ঘ দিনের না পড়ার অভ্যাস কাটিয়ে উঠতে একটু বেশীই সময় লেগেছে। এইবার আসি বইয়ের বিষয়ে। বইটা নিয়ে অন্য ধরনের একটা ভাললাগা কাজ করার একমাত্র কারন হচ্ছে এতে আমার নিজের একটা ছোট লেখা আছে। আমার জীবনের ছাপানো প্রথম এবং একমাত্র লেখা। যেটা আমি স্বপ্নেও কখনো ভাবিনি। বইটা যখন খুলে দেখলাম আমি সত্যি আবাক হয়ে গিয়েছিলাম। এত মানুষের এত লেখা! পরিচিত অপরিচিত কত মানুষ তাদের বিগত বছরে ঘটে যাওয়া জীবনের সুখ দুঃখের জীবনগাঁথা কী সুন্দর সাবলিল ভাষায় তুলে ধরেছেন। পড়তে পড়তে কখনো মনে হয়েছে, আরে এটা তো আমারও মনে কথা, এটা তো আমিও ভেবেছি। উনি কি সুন্দর করেই না প্রকাশ করলেন। এই যেন আমাদের কথা, আমাদের গল্প, আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা। জাপানে এত এত গুনি মানুষ আছেন এই বইটা হাতে না পেলে আমার কোনদিন হয়তো জানাই হতো না। একেক জন কি সুন্দর করে নিজেদের লেখা তুলে ধরেছেন, অনেক তথ্য, উপাত্ত সাথে অভিজ্ঞতা মিশ্রনে একেকটা লেখাই যেন একেকটা বই। লেখা গুলি পড়ে নিজেকে সেজন্য সৌভাগ্যবান মনে হয়েছে। সেই সাথে গর্বও লাগছে এত গুনি মানুষের সাথে নিজের একটি লেখা থাকার জন্য। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ছাড়াও এতে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আছে। আছে করোনার হাত থেকে বাঁচার জন্য ছোট ছোট বাচ্চাদের দোয়ারত অবস্থার ছবি। কারো হাতে আঁকা ছবি, কবিতা। একেবারে শুরুতেই রয়েছে করোনার জন্য অকালে চলে যাওয়া কয়েকজন স্বজনের খবর। সব কিছু মিলে বইটা পরতে একবারও মনে হয়নি একঘেয়ে কিছু পড়ছি। বরং প্রতিটা পাতায় নতুন নতুন জ্ঞান, নতুন অভিজ্ঞতা পেয়েছি। চিনে নিতে পেরেছি জাপান প্রবাসী অনেক ভাই বোনদের।
সবশেষে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বইটির সম্পাদক “কাজী ইনসানুল হক” ভাইকে আমার লেখাটি বইটিতে যুক্ত করার জন্য। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি নদী আপুকে আমাকে সাহায্য করার জন্য।
Biplob Hossain (2021/9/26): আমাদের (বিশেষ করে জাপান প্রবাসীদের) অতি শ্রদ্ধাভাজন কাজী ইনসানুল হক ভাই একদিন আমাকে এসএমএস করলেন “করোনাকালে জাপান বইয়ে তোমার এই লেখাটা যাবে”। আমি বিস্মিত হলাম এবং আনন্দিত হলাম। গতকাল আবার হঠাৎ ফোন করে বললেন, “বিপ্লব, বাংলাদেশ থেকে বইয়ের কপি পেয়েছি গতকাল। তোমার সৌজন্য কপিটা পাঠাতে চাই।“ আমার অনুরোধেই শত ব্যস্ততার মাঝেও আজ আমাদের বাসায় এসে বইটি হাতে তুলে দিলেন। এ এক অন্য রকম পাওয়া, অন্য রকম অনুভূতি।
“করোনাকালে জাপান” বইটি মূলত করোনা বিষয়ক কিছু তথ্য উপাত্ত এবং করোনাকালীন সময়ে জাপান প্রবাসীদের বিভিন্ন মতামত, অভিজ্ঞতার সংকলন। তবে লেখকের মতে, এসবের পাশাপাশি উনি কিছু নতুন লেখক তৈরীর চেষ্টা করেছেন। আমি জানিনা এমনটি আর কেউ করেছেন কিনা। তবে লেখকের এই ব্যতিক্রমধর্মী চিন্তার জন্য তাকে অভিনন্দন জানাই। সেই সাথে এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি।
Kazi Ensanul Hoque ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের বাসায় পদধূলি দেয়ার জন্য। আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
Tajuddin Mahmud Robi (2021/9/27): বিশ্বখ্যাত লেখক ও ঔপন্যাসিক মার্ক টোয়েন এর মতে জীবনে সফল হতে চাইলে দু’টি জিনিস প্রয়োজন: জেদ আর আত্মবিশ্বাস” - এ দুটো সম্ভাবনাকে আঁকড়ে ধরে যেন দিন দিন হয়ে উঠছেন একজন কিংবদন্তি জাপান বাংলাদেশ কমিউনিটির একজন সিনিয়র সিটিজেন পরবাস সম্পাদক কাজী ইনসানুল হক ।আমাদের ইনসান ভাই।কর্তব্যে নিষ্ঠাবান,কর্মে অভিজ্ঞ ,দাবী আদায়ে একেবারে নাছোড়বান্দা-,ফোনে রবি ভাই করোনাকাল নিয়ে দুদিনের মধ্যে লেখা চাই কোমল আর কঠিনে মেশানো এক অদ্ভুত ফরমান যা উপেক্ষা করা যায় না।
ওনার সবচেয়ে আকর্ষনীয় বিষয় হচ্ছে ,খ্যাতি যশ উপেক্ষা করে  করোনাকাল জাপান ২০২০ স্মারক সংখ্যায় বলা  বাহুল্য দেখলাম নিজের জন্যে লেখার বরাদ্ধকৃত স্হানটুকু অন্যের অনুভূতি অভিজ্ঞতা প্রকাশে সুযোগ করে দিয়ে সবাইকে কাছে টানার যে এক অভিনব কৌশল যা সত্যিই প্রশংসা পাওয়ার দাবী রাখে।
গতকাল লেখক সৌজন্য সংখ্যায় ক্যামরাবন্ধি দুইযুবক ।  লেখক সাংবাদিক ইনসান ভাই শুভ কামনা ।
Sakura Salma(2021/9/30): সবার প্রিয় শ্রদ্ধেয় বড় ভাই ‘কাজী ইনসানুল হক’ যিনি একাদারে,লেখক,সাংবাদিক ও সংগঠক হিসাবে,জাপানে সুনাম অর্জন করেছে,আজকে উনার সম্পাদিত এবং আরেকজন হচ্ছেন শ্রদ্ধেয় বড় ভাই বাদল চাকলাদারের প্রকাশনায় প্রকাশিত বিশেষ স্মারক গ্রন্থ “করোনাকাল জাপান ২০২০” হাতে পেলাম !
উক্ত স্মারক গ্রন্থে আমার প্রকাশিত লেখাটি দেখতে পেয়ে আমি অনেক আনন্দিত এবং উচ্ছ্বসিত হয়েছি ।এতো কষ্ট করে বইটি পাঠানোর জন্য শ্রদ্ধেয় ‘কাজী ইনসানুল হক’ ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ  !
Lincon Bd (2021/10/2): করোনা ভার্সেস মানবসভ্যতা, তৃতীয় ডোজঃ
“আমরা (আওয়ামীলীগ) করোনার চেয়েও শক্তিশালী” করোনার শুরুতে এই ডায়লগটা ভাইরাল হয়েছিল। আমি নিজেও ভদ্রলোক কে নিয়ে ট্রল করেছিলাম। ভদ্রলোক যদি আমরা আওয়ামীলীগ এর পরিবর্তে আমরা মানুষ বলত তাহলে কিন্ত ট্রল করার কোন সুযোগ ছিল না।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ দুবছর হতে চলল, এই দুবছরে সমস্ত পৃথিবী ওলট পালট হয়ে গেছে, লক্ষ লক্ষ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পৃথিবীর আনাচে কানাচে গুমরে গুমরে কাঁদছে স্বজন হারানো কোটি কোটি মানুষ। অর্থনৈতিক এবং মানসিকভাব বিপর্যস্ত বিশ্বের প্রায় সমস্ত মানুষ। কোন দেশ করোনায় কম ক্ষতিগ্রস্ত কিম্বা বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সে প্রশ্ন একেবারেই অবান্তর।
এখন প্রশ্ন হলো, করোনার বিরুদ্ধে মানবসভ্যতার বিজয় আর কত দুর? আমার কাছে মনে হচ্ছে মানুষ ধীরে ধীরে করোনার বিরুদ্ধে বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
যাদের জন্য এই বিজয়
১। করোনা ভ্যাকসিন
২। মানব শরীর
আপনি ভ্যাকসিন নিন আর করোনায় আক্রান্ত হন, দুটোর ক্ষেত্রেই আপনার শরীর কিন্ত করোনা ভাইরাস কে চিনে নিয়েছে। ভ্যাকসিন নেয়া কিম্বা আক্রান্ত হওয়ার কারনে আপনার শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে যা আপনার শরীরে কমপক্ষে ৬ মাস থাকবে এরপর অবশ্য এন্টিবডির সংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। কতদিনে এন্টিবডি সম্পুর্ন নষ্ট হবে এটা বলা মুশকিল তবে শীঘ্রই বিজ্ঞান এই রহস্যের সমাধান দিবে বলে আশা করা যায়। তবে করোনা আক্রান্ত কিংবা ভ্যাকসিন যে কারনেই হউক পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষের শরীর করোনা ভাইরাস টি চিনে নিয়েছে, যারফলে শরীরে এন্টিবডি শেষ হয়ে গেলেও নতুন করে আক্রান্ত হলে  আমাদের শরীর  দ্রুতই এন্টিবডি তৈরি করতে সক্ষম হবে, যারফলে করোনা আগের মত তান্ডব চালানোর সুযোগ পাবে না। অর্থাৎ আক্রান্ত হলেও রোগীর অবস্থা গনহারে সিরিয়াস পর্যায়ে যাবে না।
পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে করোনা ভ্যাকসিন গনহারে প্রয়োগ করা হয়েছে আর দরিদ্র দেশগুলোতে গনহারে করোনা সংক্রমন হয়েছে। মোট কথা ভ্যাকসিন কিম্বা করোনা আক্রান্ত হওয়ার কারনে  পৃথিবীর বেশীর ভাগ মানুষের শরীরে ভাইরাসটাকে চিনে ফেলেছে এবং শরীরের  এন্টিবডি বিলীন হয়ে গেলেও আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর সংখ্যা ব্যাপকহারে কমে যাবে। বাংলাদেশে এই ক্ষেত্রে বড় উদাহরণ, ভয়াবহ সংক্রমনে প্রায় সবার শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে যার ফলে দ্রুত কমে যাচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আবার জাপানে ব্যাপকহারে সংক্রমণ না হলেও ভ্যাকসিন প্রয়োগে সংক্রমণ ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে।
এখন প্রশ্ন হলো, করোনা ভ্যাকসিন এর তৃতীয় ডোজ এর প্রয়োজন আছে কি? একটু আগে যেমন বললাম মানব শরীরে এন্টিবডি ৬ মাস পর্যন্ত প্রায় ১০০ ভাগ উপস্তিত থাকে এরপর অবশ্য ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং কতদিনে সেটা শুন্য হবে এই মুহূর্তে সেটা কেউ জানে না। তাই যদি সুযোগ থাকে তাহলে দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার ৮ মাস পর থেকে তৃতীয় ডোজ অবশ্যই নেয়া উচিত যাতে শরীরে আবার নতুন করে এন্টিবডি তৈরি হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞান চেষ্টা করে যাচ্ছে ইউনিভারসেল তৃতীয় ডোজ তৈরি করতে যাতে ১ম/২য় ডোজ যাই হউক না কেন ইউনিভারসেল ডোজ যাতে সবাই নিতে পারে। আশা করা যায় আগামী বছর এটি বাজারে চলে আসবে।
অনেক ক্ষতি অনেক কষ্ট আর অনেক ত্যাগের বিনিময়ে মানবসভ্যতা করোনার বিরুদ্ধে বিজয়ী হতে চলেছে। আশা করা যায় নতুন বছরের শুরু থেকে আমরা আমাদের আগের পৃথিবীকে ফিরে পেতে থাকব।
করোনা নিয়ে যদিও আরও কিছুদিন সাবধানে থাকতে হবে, তবে এতটুকু অন্তত বলতে পারি আমরা মানব জাতি করোনার চেয়ে অনেক বেশী শক্তিশালী।
করোনায় কতটুকু বিপর্যস্ত ছিলাম সেটা হয়ত অনেকেই ভুলে যাচ্ছি কিংবা ভুলে যাব। তবে জাপান প্রবাসী Kazi Ensanul Hoque ভাই করোনার ভয়াবহ সংক্রমনের সময় জাপান প্রবাসী শত বাংলাদেশীদের ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে একটি বই বের করেছেন। বইটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে একটি দলিল হয়ে থাকবে।
লিংকন
টোকিও অক্টোবর ২, ২০২১
Mukta Jp (2021/2/28): শতাধিক জাপান প্রবাসীদের লেখা নিয়ে প্রকাশিত “করোনাকাল জাপান ২০২০” স্মারক সংখ্যায় বর্তমান পেক্ষাপটে করোণা নিয়ে আমার নিজস্ব কিছু অভিমত ব্যক্ত করার  সুযোগ দেওয়ার জন্য  কাজী ইনসানুল হক ভাইয়াকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এবং করোনা নিয়ে নাবামনির কিছু ধারনা সে তার ছবিতে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছে। আমাদের সবার পক্ষ থেকে আপনার প্রতি শুভকামনা রইল।
Jana Alam Jhony(2021/3/10): করোনাকাল জাপান ২০২০: জাপান প্রবাসীদের করোনা কালীন লেখা নিয়ে, কাজী ইনসানুল হক সম্পাদিত গ্রন্থ। তাতে আমার একটি লেখা রয়েছে। আরো রয়েছে জাপান সন্মন্ধে অপ্রকাশিত বহু তথ্য।
পাওয়া  যাবে এবারের বই মেলায়, পাললিক সৌরভ এর স্টলে। সংগ্রহে রাখার মতো গ্রন্থনা। সম্পাদককে ধন্যবাদ।
Nodi Sina (2021/2/23): কাজী ইনসান ভাই এর সম্পাদনায় বইটা কিনতে পারবেন বই মেলা থেকে।  ধন্যবাদ কাজী ইনসান ভাই .
Hossain Zakir(2021/2/28): জাপানের অতি পরিচিত মুখ , আমাদের সবার প্রিয় কাজী ইনসানুল হক ভাই করোনা কালে আমাদের বিভিন্ন জনের ছোট ছোট লেখাগুলো নিয়ে একটি স্মারক সংখ্যা বের করেছেন ! সেখানে লেখা ছাড়াও স্থান পেয়েছে জাপানে বসবাসরত আমাদের বাচ্চাদের দিনকাল !! Kazi Ensanul Hoque ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দরভাবে প্রচ্ছদ ও সম্পাদনা করে স্বারক সংখ্যাটি বের করার জন্য !
Probir Bikash Sarker(2021/3/15): দিলখোলা অভিবাদন জানাই দুজন প্রিয় প্রবাসীকে, যথাক্রমে লেখক, সাংবাদিক ও সম্পাদক কাজী ইনসানুল হক এবং জাপান প্রবাসী ব্যবসায়ী বাদল চাকলাদারকে।
প্রথম জনের উদ্যোগ ও মেধা আর দ্বিতীয় জনের আর্থিক সহযোগিতার বদৌলতে একটি অসামান্য মূল্যবান প্রকাশনা আমরা হাতে পেলাম। জাপান প্রবাসীদের জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনার স্মৃতি হিসেবে এই স্মারক সংকলনটি স্থায়ী হয়ে থাকবে মননে ও গ্রন্থাগারে।
ছবিতেই দেখা যাচ্ছে কী ধরনের প্রকাশনা এটি। নিঃসন্দেহে একটি বিপুল কাজ। অ্যালবাম সাইজের ২১৬ পৃষ্ঠার এই প্রকাশনায় রঙিন ফিচার, সংবাদ, প্রবাসী চিত্রশিল্পীদের চিত্রকর্ম এবং শিশুদের অঙ্কনচিত্র সংকলনটিকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। আর মূল বিষয়বস্তুতে সংযুক্ত আছে ছোটবড় মিলিয়ে ৭৭টি প্রবন্ধ, নিবন্ধ এবং কবিতা ১০টি। যদিও পড়া হয়নি এখনো, চোখ বুলিয়ে যা বোঝা গেল ভালো ভালো বেশ কিছু লেখা রয়েছে যা পাঠকের ভালোলাগবে এবং আগ্রহ মেটাবে।
“করোনাকাল জাপান ২০২০: প্রবাস জীবনের দুঃসময়ের গদ্য-পদ্য” শীর্ষক স্মারক সংকলনে আমারও একটি নিবন্ধ ‘করোনায় ভবিষ্যতের রূপ’ প্রকাশ করে সংকলনের সম্পাদক কাজী ইনসানুল হক আমাকে চিরকৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন।
শ্রম এবং মেধাসাধ্য এই অসাধারণ প্রকাশনাটির জন্য বন্ধুবর ইনসানকে জানাই অশেষ ধন্যবাদ।
Nayeem Joyee(2021/3/22):পারিবারিক করোনা বিপর্যয়ের মুহুর্তে হাতে পৌঁছালো বহু প্রতীক্ষিত সুপ্রিয় Kazi Ensanul Hoque ভাই সম্পাদিত স্মারক সংখ্যা "করোনাকাল জাপান ২০২০" |
বইটি সম্পর্কে বিশদভাবে বলেছিলাম পূর্ববর্তী এক পোস্টে |
https://www.facebook.com/718247817/posts/10160932493977818/?d=n
জাপান প্রবাসী খ্যাতনামা লেখকদের পাশাপাশি স্থান পেয়েছে আমার মতো অখ্যাত লেখকসহ আরো নবীন অনেক লেখকের লিখা | স্মারক সংখ্যার পরবর্তী পর্ব / সংস্করণ প্রকাশিত হলে করোনার প্র্যাকটিকেল দুঃসহ অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারতাম! 
কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদের অজস্রতায় 。。
Sheikh Aleemuzzaman(2021/3/10): করোনাকাল জাপান ২০২০
সৌজন্য সংখ্যাটি হাতে পেলাম। জাপান প্রবাসীদের করোনা কালীন লেখা নিয়ে, কাজী ইনসানুল হক সম্পাদিত গ্রন্থ।
আমার একটি লেখা আছে। পাওয়া  যাবে এবারের বই মেলায়, পাললিক সৌরভ এর স্টলে। সংগ্রহে রাখার মতো গ্রন্থনা। সম্পাদককে ধন্যবাদ।
More reviews and comments
Desh-Bidesh Web Portal. Last update: 2021/10/3 20:22 (JST)